উত্তরপ্রদেশের মুরাদনগরের এক তরুণীর স্বপ্নের বিয়ে দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়েছে। চলতি বছরের মার্চ মাসে মেরঠের এক শরীরচর্চার শিক্ষকের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। বিয়েতে প্রায় ৭৫ লক্ষ টাকা খরচ করা হয়েছিল, যার মধ্যে ছিল একটি মাহিন্দ্রা স্করপিও গাড়ি, ১৬ লক্ষ টাকার গয়না এবং নগদ ১০ লক্ষ টাকা। কিন্তু এই বিপুল আড়ম্বরও তরুণীর জীবনে সুখ আনতে পারেনি।
বিয়ের পর থেকেই স্বামীর দুর্ব্যবহার শুরু হয়। অভিযোগ, বিয়ের প্রথম রাতেই স্বামী তার সঙ্গে না থেকে অন্য ঘরে ঘুমাতে যান। এরপর থেকে "তুমি দেখতে ভালো না" বা "তোমার শারীরিক গঠন ঠিক নয়" এ ধরনের অপমানজনক মন্তব্য নিয়মিত হয়ে ওঠে।
শুধু মৌখিক অপমানই নয়, তরুণীর ওপর শারীরিক ও মানসিক অত্যাচারও করা হয় বলে অভিযোগ। স্বামীর দাবি ছিল, তার স্ত্রী'কে বলিউড অভিনেত্রী নোরা ফতেহির মতো শারীরিক গঠন তৈরি করতে হবে। এর জন্য তাকে প্রতিদিন তিন ঘণ্টা জিমে ব্যায়াম করতে বাধ্য করা হতো এবং এতে রাজি না হলে খাবার বন্ধ করে দেওয়া হতো।
পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয় যখন তরুণী গর্ভবতী হন। অভিযোগ, তার স্বামী জোর করে গর্ভপাতের ওষুধ খাইয়ে দেন, যার ফলে তার গর্ভপাত হয়। এর কিছুদিন পর তাকে শ্বশুরবাড়ি থেকে বের করে দেওয়া হয়।
এই ঘটনায় নির্যাতিতা তরুণী তার স্বামী এবং শ্বশুরবাড়ির বিরুদ্ধে যৌতুকের জন্য হয়রানি, ইচ্ছাকৃত অপমান এবং জোরপূর্বক গর্ভপাতের অভিযোগে মামলা দায়ের করেছেন। পুলিশ জানিয়েছে যে তারা অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে এবং সমস্ত অভিযোগ খতিয়ে দেখছে।
বিয়ের পর থেকেই স্বামীর দুর্ব্যবহার শুরু হয়। অভিযোগ, বিয়ের প্রথম রাতেই স্বামী তার সঙ্গে না থেকে অন্য ঘরে ঘুমাতে যান। এরপর থেকে "তুমি দেখতে ভালো না" বা "তোমার শারীরিক গঠন ঠিক নয়" এ ধরনের অপমানজনক মন্তব্য নিয়মিত হয়ে ওঠে।
শুধু মৌখিক অপমানই নয়, তরুণীর ওপর শারীরিক ও মানসিক অত্যাচারও করা হয় বলে অভিযোগ। স্বামীর দাবি ছিল, তার স্ত্রী'কে বলিউড অভিনেত্রী নোরা ফতেহির মতো শারীরিক গঠন তৈরি করতে হবে। এর জন্য তাকে প্রতিদিন তিন ঘণ্টা জিমে ব্যায়াম করতে বাধ্য করা হতো এবং এতে রাজি না হলে খাবার বন্ধ করে দেওয়া হতো।
পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয় যখন তরুণী গর্ভবতী হন। অভিযোগ, তার স্বামী জোর করে গর্ভপাতের ওষুধ খাইয়ে দেন, যার ফলে তার গর্ভপাত হয়। এর কিছুদিন পর তাকে শ্বশুরবাড়ি থেকে বের করে দেওয়া হয়।
এই ঘটনায় নির্যাতিতা তরুণী তার স্বামী এবং শ্বশুরবাড়ির বিরুদ্ধে যৌতুকের জন্য হয়রানি, ইচ্ছাকৃত অপমান এবং জোরপূর্বক গর্ভপাতের অভিযোগে মামলা দায়ের করেছেন। পুলিশ জানিয়েছে যে তারা অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে এবং সমস্ত অভিযোগ খতিয়ে দেখছে।
তামান্না হাবিব নিশু